Description
মিশরেরও বহু আগে প্রায় ৫০০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দেই চিলির আদিবাসীরা মরুভূমির উত্তপ্ত বালির নীচে মৃতদেহ পুঁতে
রেখে মমিকরণ পদ্ধতি শিখে নিয়েছিল।
মমি সংরক্ষণের ‘ঘর’ হল পিরামিড। কিন্তু, অদ্যাবধি িবশেষ কোনো পিরামিডের ভেতরে মমি আবিষ্কৃত হয়নি। টুটেনখামুনের সমাধিকক্ষ ও কফিন আগেই তৈরি হয়েছিল তাঁর মা সম্রাজ্ঞী নেফারতিতির জন্য। কিন্তু পুত্রের অকালমৃত্যুতে (সতেরো বছর বয়সে) রানি নিজের কফিনেই পুত্র টুটেনকে সমাধিস্থ করেন।
ভূমধ্যসাগরের সিসিলি দ্বীপের প্যালেরমোর দ্য কাপুচিন সংগ্রহশালায় আছে এক মমির মিউজিয়াম।
সেখানকার গ্যালারিেত সাজানো আছে প্রায় ৮০০০ মমি।
চীন ও জাপানের সেকালের বৌদ্ধভিক্ষুরা কঠোর সংযম ও
আত্মনির্যাতনের মধ্যে দিয়ে নিজের দেহ শুকিয়ে শুকিয়ে
নিজেরাই নিজেদেরকে মমিতে পরিণত করতেন।
সে-মমি আজও আছে জাপানের কাইকোজি মন্দিরে।
মমিকরণ এখন বিজ্ঞানের এক শাখা। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রর দি অ্যামেচার লাইফ এক্সটেনশন ফাউন্ডেশন জীবনের পুনরুজ্জীবন নিয়ে গবেষণা করছেন। তাঁরা আশা করছেন, আগামী দিনে শীতলতায় জমিয়ে রাখা মৃতদেহর মাথা ও ধড় ইচ্ছেমতো
Reviews
There are no reviews yet.